স্বাগতম.
শিক্ষক পরিচিতি.
[Audio] প্রফেসর মঞ্জুরুল হক জিয়াউদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজ কিশোরগঞ্জ সদর এর অর্থনীতি বিভাগের প্রধান হিসেবে যুক্ত ছিলেন।.
[Audio] আমরা এখন ডিজিটাল অ্যাডসের গুরুত্বের বিষয়ে আলোচনা করছি। এই শ্রেণীভুক্ত বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন পণ্য বা পরিষেবার প্রচার করা হয়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন মাধ্যমে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসায়িক লক্ষ্যের প্রাপ্তি করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ব্যক্তিগত লক্ষ্যগুলি অর্জন করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন বিজ্ঞাপনগুলি প্রচার করা যায়। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে বিভিন্ন.
মুদ্রাস্ফীতি(Inflation).
[Audio] আমাদের আজকের পাঠশিরোনাম হলো মুদ্রাস্ফীতি।.
[Audio] যখন শিক্ষার্থীরা এই পাঠ শেষ করে তখন তারা বুঝতে সক্ষম হয় যে মুদ্রাস্ফীতি কী। তারা এটি কীভাবে গণনা করা হয় তাও বুঝতে পারে। তারা একটি উদাহরণ দিয়ে এটি বুঝতে সক্ষম হয় যে মুদ্রাস্ফীতি কীভাবে প্রভাবিত করে একটি দেশের অর্থনীতিকে।.
[Audio] আমরা জানতে পারব যে মুদ্রাস্ফীতি কি। আমরা মুদ্রাস্ফীতির প্রকারভেদ করতে পারব। আমরা মুদ্রাস্ফীতি পরিমাপ করতে পারব।.
inflation. মুদ্রাস্ফীতি (Inflation).
[Audio] মুদ্রাস্ফীতি বলতে এমন একটি অবস্থা বোঝায় যখন দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিকরূপে বেড়ে যায় এবং অর্থের মূল্য ক্রমাগত হ্রাস পেতে থাকে। ক্লাসিক্যাল অর্থনীতিবিদদের মতে, অর্থের পরিমাণ বৃদ্ধিই হলো মুদ্রাস্ফীতি অর্থাৎ কোন দেশে মোট অর্থের যোগান তার চাহিদার তুলনায় বেশি হলে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয়। কুলবর্ন-এর মতে, মুদ্রাস্ফীতি এরূপ একটি পরিস্থিতি যেখানে 'অত্যধিক পরিমাণ অর্থ অল্প পরিমাণ দ্রব্যসামগ্রীর পিছনে ধাবিত হয়।".
[Audio] একটি পণ্য বা সেবার দাম এক বছর থেকে পরের বছরে কতটা বৃদ্ধি হয়, এটি মুদ্রাস্ফীতির হার নামে পরিচিত। এই হারটি বোঝানো হয় একটি পরিমাণের মাধ্যমে, যার মধ্যে প্রচলিত মূল্য সূচক এবং পূর্ববর্তী বছরের মূল্য সূচকের মধ্যকার পার্থক্য গণনা করা হয়। এই গণনার জন্য নিম্নলিখিত সূত্রগুলি ব্যবহার করা হয়: CPI বা PPI এর প্রচলিত মূল্য সূচক = [(বছরের শেষে পণ্যের দাম - বছরের শুরুতে পণ্যের দাম) / বছরের শুরুতে পণ্যের দাম] x 100 এবং মুদ্রাস্ফীতির হার = [(CPI বা PPI এর প্রচলিত মূল্য সূচক বছরের শেষে - CPI বা PPI এর প্রচলিত মূল্য সূচক বছরের শুরুতে)] / CPI বা PPI এর প্রচলিত মূল্য সূচক বছরের শুরুতে] x 100।.
[Audio] মুদ্রাস্ফীতি বলতে মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণকে বোঝায়। এটি মৌলিক খাদ্য ও পরিবার পরিচিত পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণকে বোঝায়। এছাড়া বিভিন্ন পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণকেও মুদ্রাস্ফীতি বলা হয়। মুদ্রাস্ফীতির হার বের করার জন্য ব্যবহৃত সূত্র হলো CPI বা WPI ইনডেক্সের পরিবর্তনের শতাংশ। এছাড়া মুদ্রাস্ফীতির হার বের করার জন্য ব্যবহৃত সূত্র হলো মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণ/পূর্ববর্তী বছরের মূল্যবৃদ্ধির পরিমাণ x 100। এছাড়া মুদ্রাস্ফীতির হার বের করার জন্য ব্যবহৃত সূত্র হলো পূর্ববর্তী বছরের মুদ্রাস্ফীতির হার + বর্তমান বছরের মুদ্রাস্ফীতির হার /2। এছাড়া মুদ্রাস্ফীতির হার বের করার জন্য ব্যবহৃত সূত্র হলো পূর্ববর্তী বছরের মুদ্রাস্ফীতির হার - বর্তমান বছরের মুদ্রাস্ফীতির হার /2।.
[Audio] মুদ্রাস্ফীতির প্রকারভেদ বা শ্রেণিবিভাগ হচ্ছে মুদ্রাস্ফীতির বিভিন্ন ধরন। এই প্রকারভেদ বা শ্রেণিবিভাগ হলো মুদ্রাস্ফীতির বিভিন্ন ধরনের শ্রেণিবিভাগ। এখানে মুদ্রাস্ফীতির বিভিন্ন ধরনের শ্রেণিবিভাগ আলোচনা করা হয়েছে।.
[Audio] মুদ্রাস্ফীতির প্রকারভেদ বা শ্রেণিবিভাগ হলো ধীর মুদ্রাস্ফীতি, উল্লক্ষন মুদ্রাস্ফীতি ও অতি উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি। ধীর মুদ্রাস্ফীতি হলো যে মুদ্রাস্ফীতির মাত্রাহার বছরে দশর বা শতক সংখ্যায় উন্নীত হয়। উল্লক্ষন মুদ্রাস্ফীতি হলো যে মুদ্রাস্ফীতির মাত্রাহার বছরে দশর বা শতক সংখ্যায় উন্নীত হয়। অতি উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি হলো যে মুদ্রাস্ফীতির মাত্রাহার বছরে দশর বা শতক সংখ্যায় উন্নীত হয়।.
মুদ্রাস্ফীতি পরিমাপ পদ্ধতি.
[Audio] আমরা জানি যে চাহিদা বৃদ্ধি ঘটলে খরচ বৃদ্ধি পায়। এই খরচ বৃদ্ধি বা বাজারে মূল্য বৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতির একটি মৌলিক কারণ। চাহিদা বৃদ্ধি ঘটলে বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পায় এবং এই মূল্য বৃদ্ধি বাজারে মূল্য বৃদ্ধির কারণে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে। বাজারে মূল্য বৃদ্ধির কারণে বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া মুদ্রাস্ফীতির একটি মৌলিক কারণ। চাহিদা বৃদ্ধি ঘটলে বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পায় এবং এই মূল্য বৃদ্ধি বাজারে মূল্য বৃদ্ধির কারণে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে। চাহিদা বৃদ্ধি ঘটলে বাজারে মূল্য বৃদ্ধি পায় এবং এই মূল্য বৃদ্ধি বাজারে মূল্য বৃদ্ধির কারণে মুদ্রাস্ফীতি ঘটে।.
[Audio] দেশে সামগ্রিক চাহিদার বৃদ্ধির ফলে যে মুদ্রাস্ফীতি হয় তাকে চাহিদা বৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি বলে। দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধি, সরকারি ব্যয় বৃদ্ধি বা অন্য কোনো কারণে চাহিদার পরিমাণ বৃদ্ধির ফলে যে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয় তাকে চাহিদা বৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি বলে।.
খরচ বৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি.
[Audio] উৎপাদনের ব্যয় বৃদ্ধির ফলে উৎপাদনের পরিমাণ কমে গেলে দাম স্তর বৃদ্ধি পেয়ে খরচ বৃদ্ধিজনিত মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেয়।.
একক কাজ.
মুদ্রাস্ফীতির কারণ.
[Audio] মুদ্রাস্ফীতি চলতে থাকার কারণ হলো ঘাটতি ব্যয়, মজুরি বৃদ্ধি, অনুৎপাদনশীল খাতে ব্যয় বৃদ্ধি, অর্থের যোগান বৃদ্ধি, সরকারের অতিরিক্ত ব্যয় ও বাণিজ্যিক ব্যাংক কর্তৃক অধিক ঋণদান এবং উৎপাদন হ্রাস।.
দলিয় কাজ. 100 80 60 40 20.
[Audio] মুদ্রাস্ফীতির হার বের করার সূত্র হলো গড় মূল্য বৃদ্ধির হার এবং গড় খরচ বৃদ্ধির হারের মধ্যে পার্থক্য। এই সূত্রটি ব্যবহার করে আমরা মুদ্রাস্ফীতির হার বের করতে পারি।.
বাড়ির কাজ.
মুদ্রাস্ফীতি দূরীকরণের উপায়.
[Audio] বাংলাদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার সময় মুদ্রাস্ফীতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক এই বিষয়ে তথ্য প্রদান করে চলেছে। বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতির তুলনা করে একটি তুলনামূলক বিশ্লেষণ করা যায়।.
[image]. ধন্যবাদ.